যুক্তরাজ্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা

যুক্তরাজ্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা হচ্ছে যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে কাজ করার অনুমতিপএ।বাংলাদেশ থেকে অনেকেই যুক্তরাজ্যে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে চায়।আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে যুক্তরাজ্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে আলোচনা করবো। কাজেই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন। 

যুক্তরাজ্য-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসা

তাছাড়া আরো আলোচনা করব - যুক্তরাজ্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা, যুক্তরাজ্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদন,যুক্তরাজ্য যেতে কত টাকা লাগে,বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যে ভিসা পেতে কতদিন লাগে,যুক্তরাজ্য কাজের ভিসার জন্য নূন্যতম IELTS স্কোর,বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্য যেতে কত সময় লাগে,বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যের দূরত্ব কত ইত্যাদি। 

আর্টিকেল সূচিপত্র -যুক্তরাজ্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংশ্লিষ্ট সূচিপত্র 

যুক্তরাজ্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা

যুক্তরাজ্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য প্রদান করা হয়। ওয়ার্ক পারমিট থাকলে আপনি যেকোনো শহরে কাজ করতে পারবেন। ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নির্দিষ্ট শর্ত, যোগ্যতার ভিত্তিতে যোগ্যতাসম্পন্ন প্রার্থীদের প্রদান করা হয়। আপনি যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে পান তাহলে আপনাকে অবশ্যই অনেকগুলো শর্তাবলী পালন করতে হবে। 
  • আপনি যদি যুক্তরাজ্যে কাজ করতে চান তাহলে তাহলে আপনার একটি বৈধ ওয়ার্ক পারমিট থাকতে হবে। চাকরিদাতাকে অবশ্যই UKVIদ্বারা অনুমোদিত হতে হবে। 
  • আপনাকে অবশ্যই ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হতে হবে। আপনার ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা রয়েছে তা প্রমাণ করার জন্য আইইএলটিএস বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। 
  • ওয়ার্ক পারমিট পাওয়ার জন্য আপনাকে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ হতে হবে। 
  • চাকরিদাতা কর্তৃক স্পন্সরশীপ সার্টিফিকেট পেতে হবে। 
কাজেই যুক্তরাজ্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার জন্য উপরোক্ত শর্তগুলো পূরণ করতে হবে। 

যুক্তরাজ্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদন

আপনি যদি যুক্তরাজ্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদন করতে চান তাহলে আপনাকে নির্দিষ্ট কতগুলো প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। নিচে তা বর্ণনা দেওয়া হলো-
  • যুক্তরাজ্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদন করার জন্য আপনাকে স্পন্সরশীপ সার্টিফিকেট সংগ্রহ করতে হবে। আবেদন করার জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 
  • তারপর আপনাকে UKVI ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার পছন্দমতো ভিসার ক্যাটাগরি অনুযায়ী আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। 
  • তারপর আপনাকে প্রয়োজন অনুযায়ী ডকুমেন্টস যেমন- আপনার পাসপোর্ট, আইডি কার্ড, চাকরির প্রমাণপএ, স্পন্সরশীপ সার্টিফিকেট, ভাষার দক্ষতার প্রমাণপএ এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যাংক স্টেটমেন্ট ইত্যাদি। 
  • তারপর আপনাকে নির্ধারিত ভিসা ফি প্রদান করতে হবে এবং সেটা £৬১০ থেকে £১,৪০৮ প্রদান করতে হতে পারে। 
  • এবার আপনাকে বায়োমেট্রিক বিভিন্ন তথ্য যেমন-ফটোগ্রাফ, আঙ্গুলের ছাপ দিতে হবে। এসব তথ্য অবশ্যই ভিসা সেন্টারে উপস্থিত হয়ে জমা দিতে হবে। 
  • সমস্ত ডকুমেন্টস জমা দেওয়ার পর আপনাকে ভিসার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। ভিসা পেতে কমপক্ষে ৩ থেকে ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত সময় নিতে পারে। 
যুক্তরাজ্যে কাজ করার ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। দেশটিতে কাজ করার মাধ্যমে আপনি দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতাও অর্জন করতে পারবেন। এখানে রয়েছে গবেষণা, তথ্য প্রযুক্তি, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবার ব্যাপক সুযোগ। তাছাড়াও আপনি যদি যুক্তরাজ্যে দীর্ঘমেয়াদী বসবাস করতে চান এবং কাজ করতে ইচ্ছুক হন তাহলে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা হতে পারে আপনার জন্য সবচেয়ে বড় একটি সুযোগ। 

যুক্তরাজ্য যেতে কত টাকা লাগে 

যুক্তরাজ্য যেতে কত টাকা লাগবে সেটা অনেকগুলো বিষয় এবং ভিসার ধরনের উপর নির্ভর করে। বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যে যাওয়ার জন্য ঢাকা থেকে যুক্তরাজ্যের বিমান ভাড়া পড়বে ৮০ হাজার থেকে দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত। মৌসুম,বুকিংয়ের সময় এবং এয়ারলাইন্সের উপরও নির্ভর করবে টাকার পরিমাণ। ভিসা ফি পড়বে ২০ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকার মতো। তবে ভিসার ধরন ভেদে তা পরিবর্তিতও হতে পারে। আপনি যদি মধ্যম মানের কোনো হোটেলেও থাকতে চান সেক্ষেত্রেও আপনার ভাড়া পড়বে সাত হাজার থেকে পনের হাজার (রাত প্রতি)।স্থানীয় পরিবহন,ব্যাক্তিগত খরচ এবং খাবার মিলিয়ে চার হাজার থেকে দশ হাজার টাকার মতো খরচ হবে। 

সুতরাং আপনি যদি ৫-৭ দিনের জন্য যুক্তরাজ্যে ভ্রমণের জন্য যেতে চান সেক্ষেত্রে আপনার ২-৩ লক্ষ টাকা খরচ পড়তে পারে। আর যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যুক্তরাজ্য যেতে চান তাহলে ৩ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকার মধ্যে যেতে পারবেন। তবে আপনি যদি দালালের মাধ্যমে যান তাহলে খরচ আরো বেশি লাগবে। 

বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যে ভিসা পেতে কত দিন লাগে 

বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যের ভিসা পেতে কতদিন লাগবে তা ভিসার ধরনের উপর নির্ভর করে ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। আপনি যদি পর্যটন ভিসায় যুক্তরাজ্য যেতে চান তাহলে আপনি ১৫ দিনের মধ্যেই ভিসা পেয়ে যাবেন আবার যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যুক্তরাজ্য যেতে চান তাহলে ভিসা প্রক্রিয়াকরণ হতে ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। তবে ভিসা অফিস, আবেদনকারীর প্রোফাইল এর উপরও ভিসা পেতে কত দিন লাগবে তা নির্ভর করতে পারে। 

যুক্তরাজ্য কাজের ভিসার জন্য নূন্যতম IELTS স্কোর 

যুক্তরাজ্য-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসা

আর্টিকেলের এই পর্যায়ে আমরা জানবো যুক্তরাজ্য কাজের ভিসার জন্য নূনতম IELTS স্কোর নিয়ে। আপনি যদি কাজের ভিসায় যুক্তরাজ্য যেতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হতে হবে। এক্ষেত্রে আপনার IELTS স্কোর প্রয়োজন হতে পারে ৪ থেকে ৭ এর মধ্যে। তবে সেটা প্রতিষ্ঠান অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকতে পারে। 

বাংললাদেশ থেকে যুক্তরাজ্য যেতে কত সময় লাগে 

বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যে যাওয়ার জন্য দুই ধরনের ফ্লাইট রয়েছে। একটি হচ্ছে স্টপ ফ্লাইট এবং আরেকটি হচ্ছে নন স্টপ ফ্লাইট। আপনি যদি ওয়ান স্টপ ফ্লাইটে যান সেক্ষেএে আপনার সময় লাগবে ২২ ঘন্টা ৫৫ মিনিটের মতো। লন্ডনে যাওয়ার বেশিরভাগ ফ্লাইটই ওয়ান স্টপ হয়ে থাকে। 

বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যের দূরত্ব কত 

অনেকেই জানতে  বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যের দূরত্ব কত এই সম্পর্কে। মূলত বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যের দূরত্ব হচ্ছে ৭,৯৯৭ কিলোমিটার।মাইল হিসেবে তা হবে ৪,৯৭৪ মাইল। আশা করছি এবার বুঝতে পারছেন বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যের দূরত্ব কত। 

যুক্তরাজ্য স্টুডেন্ট ভিসা 

যুক্তরাজ্য হচ্ছে আন্তজার্তিক শিক্ষার্থীদের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি দেশ। যুক্তরাজ্যের দক্ষতা বৃদ্ধিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যুক্তরাজ্যে অনেক উচ্চশিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এগুলোর মধ্যে আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে ২০টি,স্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে ১০৫টি এবং কলেজ রয়েছে ৫ টি। যুক্তরাজ্য মূলত তিন ধরনের স্টুডেন্ট ভিসা প্রদান করে থাকে। এসব ভিসার মধ্যে থেকে আপনার পছন্দমতো ভিসা সিলেক্ট করে আবেদন করুন। নিচে তা দেওয়া হলো:

শর্ট টার্ম স্টুডেন্ট ভিসা:
শর্ট টার্ম স্টুডেন্ট ভিসার জন্য যেকোনো বয়সের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। এই কোর্সের মেয়াদ হয়ে থাকে সর্বোচ্চ ১ বছর। 
টায়ার ফোর ভিসা:
যাদের বয়স ৪থেকে ১৭ বছর তারা সবাই এই ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবে।তবে তার জন্য অবশ্যই যুক্তরাজ্য বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ কর্তৃক স্পন্সরশীপ পেতে হবে। আবেদন করার পর আপনার কোর্স যদি তিন মাসের কম হয় সেক্ষেত্রে এক সপ্তাহ পূর্বে আপনাকে যুক্তরাজ্য পৌঁছাতে হবে। আর যদি আপনার কোর্স তিন মাসের বেশি হয় তাহলে এক মাস পূর্বে অবশ্যই যুক্তরাজ্যে পৌঁছাতে হবে। 
টায়ার ফোর জেনারেল স্টুডেন্ট ভিসা:
যেসব শিক্ষার্থীর বয়স ১৬ বছরের বেশি তারা সবাই টায়ার ফোর জেনারেল স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবে। এই আবেদন অবশ্যই ক্লাস শুরু হওয়ার তিন মাস পূর্বে করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনার কোর্স যদি ছয় মাসের কম মেয়াদি হয় তাহলে আপনাকে এক সপ্তাহ পূর্বে এবং ছয় মাসের বেশি হলে এক মাস পূর্বে যুক্তরাজ্যে পৌঁছাতে হবে। 
যুক্তরাজ্য-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসা

যুক্তরাজ্য স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া:

যুক্তরাজ্যের নাগরিকরা সহজেই যুক্তরাজ্যের স্টুডেন্ট ভিসার জন্য সরকারি ওয়েবসাইট থেকে আবেদন করতে পারবে। নিচে আমি ধাপে ধাপে স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করার প্রক্রিয়া দেখাচ্ছি :
  • প্রথমে আপনাকে যুক্তরাজ্যের যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পেতে হবে।
  • তারপর প্রয়োজনীয় সকল ডকুমেন্টস সংগ্রহ করতে হবে।  
  • https://www.gov.uk/student-visa এই ওয়েবসাইটে গিয়ে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
  •  ভিসা আবেদন ফি পরিশোধ করতে হবে। 
  • এবার আপনার নিকটবর্তী ভিসা কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে বায়োমেট্রিক তথ্য জমা দিতে হবে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ দেওয়ারও প্রয়োজন পড়তে পারে। 
  • ভিসা প্রসেসিং হতে কমপক্ষে ৩ সপ্তাহ পর্যন্ত সময় নিতে পারে। 
  • ভিসা অনুমোদনের পর নির্দিষ্ট দিনে ভিসা কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে ভিসা সংগ্রহ করতে হবে। 
সুতরাং বলা যায় যে,উপরোক্ত প্রক্রিয়ায় আপনি যুক্তরাজ্য স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। 

স্টুডেন্ট ভিসার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস :

যুক্তরাজ্য স্টুডেন্ট ভিসার জন্য যেসব ডকুমেন্টস প্রয়োজন নিচে তা দেওয়া হলো :
  • যুক্তরাজ্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক অফার লেটার পেতে হবে। 
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট 
  • ছবি (পাসপোর্ট সাইজের ৪কপি)
  • ভাষাগত দক্ষতার প্রমাণপএ
  • পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফরম 
  • জিটিই বা জেনুইন টেম্পোরারি এন্ট্রান্ট
  • কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণপএ
  • ফৌজদারী ও অপরাধমূলক কাজের প্রমাণপএ
  • স্বাস্থ্য বিমা
  • ভ্রমণ করে থাকলে তার কাগজপত্র 
  • স্বাস্থ্য পরীক্ষার প্রমাণপএ যেমন টিউবারকিউলোসিস স্ক্রিনিং 
সুতরাং বলা যায় যে, আপনি যদি স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্য যেতে চান তাহলে আপনাকে উপরোক্ত ডকুমেন্টস গুলো সংগ্রহ করতে হবে। 

যুক্তরাজ্য সম্পর্কিত প্রশ্ন-উত্তর 

প্রশ্ন ১: যুক্তরাজ্যের বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর নাম কি? 

উত্তর:যুক্তরাজ্যের বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর নাম হচ্ছে ঋষি সুনাক। 

প্রশ্ন ২:যুক্তরাজ্যের আয়তন কত?

উত্তর:যুক্তরাজ্যের আয়তন সর্বমোট ২,৪৩,৬১০ বর্গকিলোমিটার।

প্রশ্ন ৩: যুক্তরাজ্য কয়টি দেশ নিয়ে গঠিত?

উত্তর:যুক্তরাজ্য চারটি দেশ নিয়ে গঠিত। 

প্রশ্ন ৪:যুক্তরাজ্যের রাজধানীর নাম কি?

উত্তর:যুক্তরাজ্যের রাজধানীর নাম লন্ডন।

প্রশ্ন ৫:যুক্তরাজ্যের মুদ্রার নাম কি? 

উত্তর:যুক্তরাজ্যের মুদ্রার নাম যুক্তরাজ্য পাউন্ড। 

প্রশ্ন ৬:যুক্তরাজ্যের আরেক নাম কি?

উত্তর: যুক্তরাজ্যের আরেক নাম হচ্ছে United Kingdom

লেখকের মন্তব্য 

আমাদের আজকের আর্টিকেলে যুক্তরাজ্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এবং এই সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করছি আর্টিকেলটি পড়ে আপনি খুবই উপকৃত হয়েছেন। এরকম আরো নতুন নতুন তথ্যসমৃদ্ধ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট My Teach Info ভিজিট করুন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

My Teach Info এরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url