ইউরোপের কোন দেশে সহজে ভিসা পাওয়া যায়

ইউরোপের কোন দেশে সহজে ভিসা পাওয়া যায় বিষয়টি সম্পর্কে প্রতিনিয়ত মানুষের আগ্রহ যেনো বেড়েই চলেছে। বর্তমানে বাংলাদেশীদের প্রধান স্বপ্ন হচ্ছে ইউরোপের যেকোনো একটি দেশে যাওয়া। বাট সঠিক তথ্যের অভাবে অনেকেই ইউরোপের কোন দেশে সহজে ভিসা পাওয়া যায় তা জানে না। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ইউরোপের কোন দেশে সহজে ভিসা পাওয়া যায় তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। কাজেই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন। 

ইউরোপের-কোন-দেশে-সহজে-ভিসা-পাওয়া-যায়

তাছাড়া আরো আলোচনা করব -ইউরোপের সবচেয়ে সহজ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কোন দেশে পাওয়া যায়,ইউরোপের কোন দেশের ভিসা দুবাই থেকে সহজে পাওয়া যায়,ইউরোপের কোন দেশে অবসর নেওয়া সবচেয়ে সহজ, ইউরোপের কোন দেশে সবচেয়ে ভালো পেনশন আছে ইত্যাদি। 

আর্টিকেল সূচিপত্র - ইউরোপের কোন দেশে সহজে ভিসা পাওয়া যায় সংশ্লিষ্ট সূচিপত্র 

ইউরোপের কোন দেশে সহজে ভিসা পাওয়া যায় 

ইউরোপের কোন দেশে সহজে ভিসা পাওয়া যায় তা নিয়ে আর্টিকেলের শুরুতেই আলোচনা করব। ইউরোপের কোন দেশে ভিসা পাওয়া সহজ তা অনেকগুলো বিষয়ের উপর নির্ভর করে যেমন - সংশ্লিষ্ট দেশের ভিসা পলিসি,কাজের ক্ষেত্র,যোগ্যতা ইত্যাদির উপর।ইউরোপের যেসব দেশে ভিসা পাওয়া সহজ সেগুলো হচ্ছে -
হাঙ্গেরি :
ইউরোপের দেশ হাঙ্গেরিতে বর্তমানে অনেক বেশি ভিসা বাংলাদেশীদের দেওয়া হচ্ছে । হাঙ্গেরির ভিসা এম্বাসিও বাংলাদেশে অবস্থিত হওয়ায় ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে তেমন কোনো ঝামেলা হচ্ছে না। হাঙ্গেরিতে বর্তমানে সবচেয়ে সহজ হচ্ছে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া৷ স্টুডেন্টরা কোনো ধরনের আইইএলটিএস ছাড়াই হাঙ্গেরি যেতে পারবে। বর্তমানে হাঙ্গেরির ৯৫শতাংশ ভিসা হচ্ছে এবং মাএ ৫ শতাংশ ভিসা হচ্ছে না বিভিন্ন ধরনের কাগজপত্রে গড়মিল থাকার কারণে।আপনি যদি ইউরোপের কোনো দেশে যেতে চান তাহলে হাঙ্গেরিকে পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন। 
ফ্রান্স :
ইউরোপের এই দেশটিতে আপনি সহজেই ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন। ফ্রান্সে স্টুডেন্ট ভিসা সহজে পাওয়া যাইলেও কাজের ভিসা পাওয়া তুলনামূলক অনেক কঠিন। তবে সবকিছু বুঝে রিসার্চ করে কাজের ভিসাও পেতে পারেন। 
মাল্টা
ইউরোপের সেনজেন ভুক্ত এই দেশটিতে প্রতি বছরই হাজারো মানুষ পাড়ি জমায়। মাল্টা দেশটিতে কাজ পাওয়া খুবই সহজ। আপনি যদি মাল্টা যেতে চান তাহলে টুরিস্ট ভিসা এবং স্টুডেন্ট ভিসা সহজে পেয়ে যাবেন। বাংলাদেশ এবং ভারতের মানুষ বেশিরভাগই ইউরোপের দেশে যাওয়ার জন্য মাল্টাকে বেছে নেয় কারণ এই দেশে যেতে খরচ তুলনামূলক অনেক কম পড়ে৷ 
নেদারল্যান্ডস :
ইউরোপীয় এই সুন্দর দেশটিতে প্রতিবছরই বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্কলারশিপ দিয়ে থাকে আন্তর্জাতিক স্টুডেন্টসদের জন্য। বাংলাদশী অনেক স্টুডেন্ট নেদারল্যান্ডস যায় স্টুডেন্ট ভিসা দিয়ে। বিগত কয়েক বছর থেকেই বাংলাদেশী স্টুডেন্টরা নেদারল্যান্ডসের স্টুডেন্ট ভিসা পেয়ে আসছে৷ তবে তার জন্য আইইএলটিএস স্কোর থাকতে হবে আপনার ৬.৫০। 
পর্তুগাল:
আদিবাসীদের স্বর্গ পর্তুগালে ইউরোপের অন্যান্য দেশের তুলনায় নাগরিকত্ব পাওয়া অনেক বেশি সহজ। দেশটিতে ভ্রমণ এবং পড়াশোনার ভিসা পাওয়া যেমন সহজ ঠিক তেমনি কাজের ভিসা পাওয়াও সহজ।  আপনি যদি স্টুডেন্ট ভিসা পেতে চান তাহলে আপনার আইইএলটিএস স্কোর হতে হবে কমপক্ষে ৬.০০। 
লিথুনিয়া:
ইউরোপের এই দেশটি সবচেয়ে বেশি স্টুডেন্ট ভিসা দিয়ে থাকে। স্টুডেন্ট ভিসা সহজে পাওয়া যাইলেও কাজের ভিসা পাওয়া একটু কঠিন। 
ইতালি
ইউরোপের এই দেশটি সবচেয়ে বেশি ভিসা দিয়ে থাকে। এই দেশটিতে যাওয়া এখন খুবই সহজ। বর্তমানে অনেক বাংলাদেশী ইতালি কাজের ভিসা পাচ্ছে। কাজেই আপনি যদি ইউরোপ যেতে চান তাহলে ইতালিকে পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন। 

সুতরাং বলা যায়, উপরোক্ত দেশগুলোতে সহজে ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন। তবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া একটু কঠিন। আপনি যদি স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন তাহলে সহজেই ইউরোপের দেশগুলোর যেকোনো দেশে ভিসা পেয়ে যাবেন। 

উরোপের সবচেয়ে সহজ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কোন দেশে পাওয়া যায় 

ইউরোপের-কোন-দেশে-সহজে-ভিসা-পাওয়া-যায়

পূর্বে আলোচনা করেছি ইউরোপের কোন দেশে সহজে ভিসা পাওয়া যায়। এই পর্যায়ে জানতে পারবেন ইউরোপের সবচেয়ে সহজ ওয়ার্ক পারমিট কোন দেশে পাওয়া যায়। 

ইউরোপের দেশে ওয়ার্ক পারমিট পাওয়া বর্তমানে খুবই চ্যালেঞ্জের একটি বিষয়। ইউরোপের কোনো দেশে কাজ করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ওয়ার্ক পারমিট পেতে হবে। বর্তমানে ইউরোপের অনেক দেশ সহজেই ওয়ার্ক পারমিট দিয়ে থাকে। অনেক ধরনের ওয়ার্ক পারমিট রয়েছে যেগুলো পেয়ে আপনি কাজ শুরু করতে পারেন। যেসব দেশ সহজে ওয়ার্ক পারমিট দেয় সেগুলো হচ্ছে -
  • ইস্তোনিয়া
  • লিথুনিয়া
  • আইসল্যান্ড
  • লাটভিয়া
  • স্লোভাকিয়া 
  • জার্মানি
  • লুক্সেমবার্গ 
ইস্তোনিয়া:
ইস্তোনিয়া দেশটিতে অনেক সহজে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা দেয়। ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে ইউরোপের কোনো দেশে যাওয়ার জন্য ইস্তোনিয়া হতে পারে আপনার পছন্দের দেশ। 
লিথুনিয়া:
ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য ইউরোপের আরেকটি জনপ্রিয় দেশ হচ্ছে লিথুনিয়া। লিথুনিয়ার কাজ করার জন্য আপনাকে প্রথমে লিথুনিয়ার যেকোনো কোম্পানির নিকট থেকে ওয়ার্ক পারমিট সংগ্রহ করতে হবে। তারপর আপনি যখন আপনার সকল ডকুমেন্টস জমা দিবেন তখন তারা ভিসার জন্য আবেদন করবে। আপনি যদি ইইউ এর বাইরের দেশের নাগরিকও হয়ে থাকেন এবং আপনার যতেষ্ট যোগ্যতা থাকে তাহলেও ওয়ার্ক পারমিট ছাড়া কাজ করতে পারবেন না। 
আইসল্যান্ড
আপনি যদি খুবই সুন্দর সুস্থ ওয়ার্ক লাইফ ব্যালেন্স করতে চান তাহলে আইসল্যান্ডকে বেছে নিতে পারেন। দেশটি থেকে সহজেই ওয়ার্ক পারমিট পেয়ে যাবেন। 
লাটভিয়া:
ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে ইউরোপে সহজে যাওয়ার আরেকটি দেশ হতে পারে লাটভিয়া। যারা ইইউ দেশের তাদের জন্য ওয়ার্ক পারমিটের প্রয়োজন নেই। 
জার্মানি:
জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কাজ করার অনেক সুযোগ রয়েছে। আপনার যদি নির্দিষ্ট কাজের ভালো দক্ষতা থাকে তাহলে সহজেই ওয়ার্ক পারমিট ভিসাতে জার্মাতিতে ভালো টাকা ইনকাম করে সুন্দর জীবনযাপন করতে পারবেন। 

ইউরোপের কোন দেশের ভিসা দুবাই থেকে সহজে পাওয়া যায় 

ইউরোপের কোন দেশের ভিসা দুবাই থেকে সহজে পাওয়া যায় তা আর্টিকেলের এই অংশে জানতে পারবেন। ইউরোপ থেকে দুবাইয়ের কোন ভিসা সহজে পাওয়া যায় তা নির্ভর করে ভিসার ধরন,প্রয়োজনীয় যোগ্যতা এবং কর্মসংস্থানের নীতি মালা অনুযায়ী। ইউরোপের কাজের ভিসা পাওয়া যদিও বর্তমানে তুলনামূলক কঠিন তবে ভিজিট ভিসায় আপনি সহজেই ইউরোপের যেকোনো দেশে যেতে পারবেন।ভিজিট ভিসায় ইতালি যাওয়ার জন্য পূর্বে কতগুলো দেশের ভিজিট ভিসার হিস্ট্রি দেখাতে হবে। 

তাছাড়া নিমোক্ত ইউরোপের দেশগুলোতে আপনি দুবাই থেকে সহজে ইউরোপ যেতে পারবেন। 
হাঙ্গেরি :
ইউরোপের দেশ হাঙ্গেরিতে তুলনামূলক সহজ উপায়ে এবং কম খরচে যাওয়া যায়। 
মাল্টা
ইউরোপের এই ছোট দেশটিতে সহজেই কাজের ভিসা নিয়ে দুবাই থেকে যেতে পারবেন তবে আপনার যদি ইংরেজি ভাষায় ভালো দক্ষতা থাকে তাহলে সহজেই ভিসা পেতে পারবেন। 
পোল্যান্ড
দুবাই থেকে ইউরোপের দেশ পোল্যান্ডে যাওয়া খুবই সহজ। তবে আপনি যদি নার্স হন তাহলে ভিসা পাওয়া আরো সহজ। চেক রিপাবলিক 
ইউরোপের এই দেশটিতে প্রচুর কাজের সুযোগ রয়েছে। তবে আপনার যদি কোনো কাজে দক্ষতা থাকে তাহলে সহজেই চেক রিপাবলিকে যেতে পারবেন। 
পর্তুগাল :
ইমিগ্রেন্টদের জন্য পর্তুগাল খুবই জনপ্রিয়। পর্তুগালে রেসিডেন্ট পারমিট এবং কাজের ভিসা পাওয়া তুলনামূলকভাবে অনেক সহজ। 

সুতরাং উপরোক্ত  ইউরোপের দেশগুলোতে আপনি সহজেই দুবাই থেকে যেতে পারবেন। 

ইউরোপের কোন দেশে অবসর নেওয়া সবচেয়ে সহজ 

ইউরোপের-কোন-দেশে-সহজে-ভিসা-পাওয়া-যায়

একটু আগে আমরা জানলাম ইউরোপের কোন দেশে সহজে যাওয়া যায়। এবার আমরা দেখবো ইউরোপের কোন দেশে অবসর নেওয়া সবচেয়ে সহজ। ইউরোপের অনেক দেশে অবসর নেওয়া সহজ কারণ ইউরোপের দেশগুলোতে জীবনব্যাবস্থা অনেক বেশি উন্নত। 
ইতালি:
ইতালির বেশকিছু অঞ্চল রয়েছে যেসব অঞ্চলে অবসর নেওয়া খুবই সহজ। এই দেশে অবসর নিলে আপনার ট্যাক্স অনেক কম নিবে। 
স্পেন:
স্পেনের জীবনযাএার মান অনেক উন্নত এবং দেশটিতে উন্নত স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা হয়ে থাকে। দেশটিতে অবসর নিলে আপনি ভালো জীবনযাপন করতে পারবেন। 
পর্তুগাল:
পর্তুগালে আপনি যদি অবসর নেন তাহলে অনেক বেশি সাশ্রয়ী জীবনযাপন করতে পারবেন। দেশটিতে স্থায়ী আয়ের ভিত্তিতে বা একটি প্রোগ্রামের মাধ্যমে ডি৭ ভিসা নামে পেনশন দেওয়া হয়। 
ফ্রান্স :
ফ্রান্সে জীবনযাত্রা সহজলভ্য এবং স্বাস্থ্যসেবা উন্নত। অবসর গ্রহণ করার জন্য একটি ভালো দেশ হতে পারে ফ্রান্স। এখানে যদিও জীবনযাত্রার খরচ বেশি তবে আপনি যদি রুরাল এলাকায় থাকেন তাহলে অনেক বেশি সাশ্রয় হবে। 
গ্রীস
অবসর গ্রহণের জন্য সাশ্রয়ী দেশ হিসেবে আপনি গ্রীসকে বেছে নিতে পারেন। দেশটি ফিজিক্যাল রেসিডেন্সি প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে নাগরিকদের ট্যাক্স সুবিধা প্রদান করে থাকে। 
স্লোভেনিয়া :
অবসর গ্রহণের জন্য আপনি স্লোভেনিয়াকে বেছে নিতে পারেন কেননা স্লোভেনিয়াতে প্রাকৃতিক ও মনোরম পরিবেশ রয়েছে। 
ইউরোপের কোন দেশে অবসর নেওয়া সহজ তা নির্ভর করে থাকে অবসর গ্রহণকারীদের জন্য প্রয়োজনীয় ভিসা নীতি, শর্ত, জীবনযাএার মান,ট্যাক্স পলিসি এবং সহজলভ্য ও উন্বত স্বাস্থ্যসেবা মানের উপর। অবসর গ্রহনের জন্য আপনার আর্থিক অবস্থা ও নির্দিষ্ট চাহিদার উপর ভিত্তি করে উপরোক্ত দেশগুলো থেকে যেকোনো একটি সঠিক দেশ নির্বাচন করা উচিত। 

ইউরোপের কোন দেশে সবচেয়ে ভালো পেনশন আছে

অনেকেই জানতে চায় ইউরোপের কোন দেশে সবচেয়ে ভালো পেনশন আছে। নিচে তা আলোচনা করা হলো। 
পেনশনের দিক দিয়ে ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যে নেদারল্যান্ডসের অবস্থান শীর্ষস্থানীয় রয়েছে। দেশটির রয়েছে শক্তিশালী অর্থনীতি। ২০২৪ সালের পেনশনের একটি জরিপে দেখা গেছে যে ইউরোপের সবচেয়ে ভালো পেনশন সিস্টেম নেদারল্যান্ডসে। নিচে ক্রমানুযায়ী দেশগুলোর নাম দেওয়া হলো:
  • নেদারল্যান্ডস 
  • আইসল্যান্ড
  • ডেনমার্ক 
  • ফিনল্যান্ড 
  • নরওয়ে 
  • সুইডেন 
  • যুক্তরাজ্য 
  • সুইজারল্যান্ড 
  • বেলজিয়াম 
  • আয়ারল্যান্ড 
  • ফ্রান্স
  • জার্মানি
  • ক্রোয়েশিয়া
  • পর্তুগাল
  • ইতালি 
  • অস্ট্রেলিয়া 
সুতরাং পেনশন সিস্টেমকে অন্যান্য সিস্টেমের তুলনায় অনেক ভালো করতে হবে। যেহেতু পেনশন অর্থনীতির নিরাপত্তা প্রদান করে থাকে কাজেই জরিপে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ নেওয়া এবং ব্যাক্তির সঞ্চয় বাড়ানোকে জোর দেওয়া হয়েছে। 

লেখকের মন্তব্য 

আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে ইউরোপের কোন দেশে সহজে ভিসা পাওয়া যায় এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট অনেক বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করছি আর্টিকেলটি পড়ে নতুন নতুন বিষয় সম্পর্কে অবহিত হয়েছেন। আর্টিকেল সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত, পরামর্শ কিংবা প্রশ্ন আমাদের কমেন্ট করতে ভুলবেন না। এরকম আরো গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমৃদ্ধ আর্টিকেল পড়তে নিয়মিত ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট My Teach Info। ধন্যবাদ।  

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

My Teach Info এরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url