[সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ]

বর্তমানে সন্তান জন্মদানের ক্ষেত্রে সিজারকে নিরাপদ মনে করা হয়। যেহেতু সিজার কোনো প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া নয় কাজেই এখানে ইনফেকশন হওয়ার প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে।তাই সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ নিয়ে আলোচনা করবো। কাজেই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন। 

সিজারের-পর-ইনফেকশনের-লক্ষণ

তাছাড়া আরো আলোচনা করবো -সিজারের পর ইনফেকশন হওয়ার কারণ,সিজারের পর ইনফেকশন প্রতিরোধ,সিজারের পর শোয়ার নিয়ম,সিজারের পর খাবারের তালিকা,সিজারের পর যেসব খাবার খাওয়া যাবে না। 

আর্টিকেল সূচিপত্র -সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ সংশ্লিষ্ট সূচিপত্র 

সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ 

সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ নিয়ে আর্টিকেলের শুরুতেই বর্ণনা করবো -
  • সিজারের পর দুই বা তার চেয়ে বেশিদিন জ্বর হলে বোঝবেন যে এটি আসলে সিজারের ইনফেকশনের লক্ষণ। 
  • মূএের রঙ যদি অস্বাভাবিকভাবে পরিবর্তন হয়ে যায় বা মূএে রক্তের উপস্থিতি দেখা যায় তাহলে এটি ইনফেকশনের লক্ষণ। 
  • কোমরের দিকে বা পেটের নিচের দিকে প্রচন্ড পরিমাণে ব্যাথা হওয়া 
  • সিজারের কাটা স্থান দিয়ে পুঁজ বা রক্ত মিশ্রিত তরল পদার্থ বের হওয়া। 
  • কাটা স্থানে লালচে দাগ দেখা দিলে এবং তা দিন দিন বৃদ্ধি পেলে
  • সিজারের পর কাটা স্থানে ব্যাথা হবে এটাই স্বাভাবিক। তবে অতিরিক্ত ব্যাথা হলে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত। 
উপরোক্ত লক্ষণগুলো কোনো সিজারের মায়ের দেখা দিলে অবহেলা না করে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন। 

সিজারের পর ইনফেকশন হওয়ার কারণ

সিজারের পরে কাটা স্থানে ইনফেকশন প্রবেশ করার সম্ভাবনা থাকে। যেসব কারণে সিজারের পর ইনফেকশন হতে পারে সেগুলো হচ্ছে 
  •  বাংলাদেশের আবহাওয়া সিজারের সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। 
  • যদি কোনো মায়ের দীর্ঘস্থায়ী বিভিন্ন রোগ,ডায়াবেটিস এবং ইমিউন সিস্টেম দূর্বল থাকে তাহলে ইনফেকশন হতে পারে। 
  • সিজারের পর ইনফেকশন হওয়ার অন্যতম একটি প্রধান কারণ হচ্ছে সঠিকভাবে কাটা স্থানের যত্ন না নেওয়া। যদি সঠিকভাবে সিজারের কাটা স্থান মেইনটেইন করা না হয় তাহলে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন না থাকা। 
  • বাচ্চার হিসু কাটা স্থানে লাগা।
উপরোক্ত কারণগুলোর কারণে সিজারের পর ইনফেকশন হতে পারে। 

সিজারের পর ইনফেকশন প্রতিরোধ 

সিজারের পর ইনফেকশন প্রতিরোধ করার অনেকগুলো উপায় রয়েছে। যেমন:
  • সিজারের মায়ের অবশ্যই আরামদায়ক এবং পরিষ্কার কাপড় পরিধান করতে হবে। সিজারের স্থানে ঘর্ষণ বা চাপ লাগবে এমন কাপড় কখনোই পরিধান করা যাবে না৷এক্ষেএে সুতি কাপড় হতে পারে আদর্শ কাপড়। এই কাপড় সংক্রমণের ঝুঁকি অনেক কমিয়ে দেয়। 
  • প্রতিদিন নিয়মিত কাটা স্থান পরিষ্কার করতে হবে। পরিষ্কার করার সময় অবশ্যই জীবানুনাশক ব্যাবহার করা উচিত। যদি কাটা স্থানে কোনো ধরনের ব্যান্ডেজ ব্যবহার করা হয় তাহলে অবশ্যই তা নিয়মিত পরিবর্তন করতে হবে। 
  • কাটা স্থানে যেকোনো ধরনের অপরিষ্কার বস্তু বা যন্ত্র লাগানো যাবে না। কাটাস্থান পরিষ্কার করার পরে এবং আগে অবশ্যই ভালো করে হাত ধুতে হবে। 
  • এসময় অতিরিক্ত ব্যায়াম করা যাবে না। তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী হালকা ব্যায়াম করতে পারবেন। 
  • স্বাস্থ্যকর খাবার শরীর সুস্থ রাখার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এসময় প্রোটিন সমৃদ্ধ বিভিন্ন খাবার যেমন -মাংস, ডাল, মাছ এবং বিভিন্ন ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। এক্ষেত্রে শরীর অনেক তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠবে। 
  • সিজারের পর পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা উচিত। কেননা পর্যাপ্ত পানি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে 
  • সিজারের পর সাধারণত মায়েদের শরীর অনেক দূর্বল থাকে। এক্ষেত্রে পুনরায় শক্তি ফিরে পেতে কিছুদিন সময়ের প্রয়োজন। সিজারের পর অতিরিক্ত চাপের কাজ, ভাড়ি কাজ বা চলাফেরা করা উচিত নয়। এসময় পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নেওয়া উচিত। 
  • কাটাস্থান অবশ্যই পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখতে হবে। 
  • সিজারের পর কোনো ধরনের ইনফেকশন দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। এতে চিকিৎসকের দেওয়া ওষুধ সঠিকভাবে গ্রহণ করুন।ঠিকমতো ওষুধ গ্রহণ না করলে দেখা যাবে যে পুনরায় ইনফেকশন হতে পারে।  

সিজারের পর শোয়ার নিয়ম 

সন্তান জন্ম দেওয়া পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর অনুভূতি। মা হওয়া যেমন আনন্দের ঠিক তেমনি কষ্টও রয়েছে।বিশেষ করে সিজারিয়ান মা দের কষ্টের যেনো শেষ নেই। সিজারের পর ব্যাথা কমানোর জন্য ডাক্তাররা পেইন কিলার দিয়ে থাকেন যাতে তারা সঠিকভাবে ঘুমাতে পারেন। এসময় ঘুমের পজিশনও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কেননা তখন নরমাল মায়ের মতো তাদের ঘুমানো যায় না। একটু আলাদা করে ঘুমাতে হয়। নিচে সিজারের পর মায়ের কতগুলো শোয়ার পজিশন দেওয়া হলো :
আরাম চেয়ারে ঘুমানো :
অনেক সিজারিয়ান মা আরাম চেয়ারে ঘুমাতে অনেক আরামবোধ করেন বিছানায় শোয়ার চেয়ে। এ অবস্থায় বাচ্চাকে দুধ খাওয়াতেও অনেক সুবিধা হয়। 
একদিক করে শোয়া:
অনেক প্রসব মায়েরা সিজারের পর একদিক করে ঘুমাতে অনেক বেশি আরাম বোধ করেন। একদিক করে শোয়ার অনেক উপকারীতাও রয়েছে। যেমন রক্ত সঞ্চালন ভালো হয় এবং খাবার ভালো হজম হয়।
পিঠ উঁচু করে ঘুমানো :
সিজারের পর আপনি যদি একটি বালিশ পিঠের নিচে দিয়ে শুয়ে থাকেন তাহলে অনেক আরামে ঘুমাতে পারবেন। 
সোজা হয়ে ঘুমানো :
আপনি যদি সিজারের পর সোজা হয়ে ঘুমান তাহলে আপনার সেলাই এর উপর কোনো ধরনের চাপ পড়বে না। এক্ষেত্রে আপনি হাঁটুর নিচে একটি বালিশ রাখতে পারেন৷ এতে করে আপনার এদিক সেদিক নাড়াচাড়া করতে অনেক বেশি সুবিধা হবে৷ 

সিজারের-পর-ইনফেকশনের-লক্ষণ
ভালো ঘুমের জন্য আরো যেসব কাজ করা জরুরি সেগুলো হচ্ছে -
  • সিজারের পর মায়েদের ঘুৃমের অভ্যাস অনেক পরিবর্তন হয়ে যায়। কেননা বাচ্চা যখন ঘুমায় তখন মায়েদের ঘুমাতে হয়। বাচ্চা জেগে থাকলে ঘুমের সময় হলেও ঘুমানো যায় না। কাজেই বাচ্চার সাথে মিল রেখে ঘুমের রুটিন তৈরি করুন। 
  • ঘুমানোর সময় যদি আপনি পেটে বেল্ট ব্যবহার করেন তাহলে আপনার পেটে কোনো ধরনের চাপ পড়বে না। বেল্ট ব্যবহার করার আরেকটি সুবিধা হচ্ছে পিঠের ব্যাথা থাকলে তা কমে যাবে। 
  • রাতে ঘুমানোর সময় অবশ্যই হালকা আলো ব্যবহার করতে পারেন। কেননা অনেকেরই বেশি আলোতে ঘুমাতে অসুবিধা হতে পারে। তাই ঘুমানোর সময় নীল আলো ব্যবহার করতে পারেন। 
  • যেহেতু বাচ্চা বাবা মা দুজনেরই। কাজেই বাবাকেও বাচ্চা দেখাশোনার কাজ করা উচিত। এতে মা অনেকটাই স্বস্তি পাবে।
  • প্রতিদিন স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। বেশি মশলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। কফি, রেড মিট কম খান কেননা তা ঘুমে সমস্যা তৈরি করতে পারে।

সিজারের পর খাবারের তালিকা

সিজার একটি জটিল এবং দীর্ঘস্থায়ী প্রক্রিয়া। সিজারের পর মায়ের শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য খাবারের ভূমিকা অপরিসীম। এই পর্যায়ে আমরা সিজারের পর খাবারের তালিকা নিয়ে আলোচনা করবো -
আয়রন সমৃদ্ধ খাবার :
আয়রন হচ্ছে খাবারের এমন একটি উপাদান যা রক্তের হিমোগ্লোবিনের মাএা সঠিক রাখে। যেহেতু প্রসবের সময় শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে রক্ত বেরিয়ে যায় তাই এই রক্তের ঘাটতি পূরণের জন্য আয়রন সমৃদ্ধ বিভিন্ন খাবার খেতে হবে। আয়রনযুক্ত কিছু খাবার হচ্ছে ডিমের কুসুম, মাছের কলিজা,লাল মাংস, ঝিনুক,শুকনো ফল ইত্যাদি। সজিনা পাতা খেতে পারেন এই সময়। আয়রন সমৃদ্ধ এসব খাবার শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে অনেক বেশি উন্নত করে৷তবে এই সময় অতিরিক্ত আয়রন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহন করলেও অনেক জটিলতা তৈরি হয় যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য।
শাকসবজি :
সিজারিয়ান মায়েদের জন্য শাকসবজি অত্যন্ত্য কার্যকরী খাবার। সবুজ শাকসবজিতে থাকা ভিটামিন, আয়রন,ক্যালসিয়াম শরীর পুনর্গঠনএ ভালো ভূমিকা পালন করে থাকে। এজন্য মটরশুঁটি, শাকের ডালপালা, পদ্মকলি, ব্রকলি, মাশরুম, গাজর ইত্যাদি খেতে পারেন। 
বিভিন্ন শষ্যদানা :
বাদামী চাল, পোস্ত, বাদামী রুটি ইত্যাদি খাবার সিজারিয়ান মায়ের ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। এসব খাবারে থাকা কার্বোহাইড্রেট শরীরে শক্তি উৎপন্ন করে। 
ক্যালসিয়াম ও প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার :
প্রোটিন যুক্ত খাবার সিজারের পর পেশি সংরক্ষণ করতে এবং টিস্যু নিরাময় করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। সিজারের পরে ডিম, মাংছ বেশি করে গ্রহণ করুন। এগুলো বাচ্চার মায়ের শরীর রিকভারিসহ বাচ্চার বিকাশেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। 
ভিটামিন ও খনিজ খাবার :
সিজারের পর ভিটামিন সি যুক্ত খাবার গ্রহণ করা উচিত। এসময় লেবু, কমলা,তরমুজ,স্ট্রবেরি গ্রহণ করলে তা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে পাশাপাশি নতুন টিস্যু গঠন করতেও সাহায্য করে। 
উপরের আলোচনা থেকে নিশ্চয় বোঝতে পারছেন যে, সিজারের পর কি কি খাবার গ্রহণ করা উচিত। 

সিজারের পর পুষ্টিকর খাবার গ্রহণের উপকারীতা:

  • ভিটামিন সি, জিঙ্ক, প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার সিজারের পর অস্ত্রপচারের ক্ষত কার্যকরভাবে নিরাময় করতে সাহায্য করে। 
  • সিজারের পর অনেক মায়েরা বিভিন্ন ধরনের মানসিক সমস্যার মধ্যে দিয়ে যায়। এসময় সুষম খাবার মানসিক সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেক সাহায্য করে। 
  • সঠিক ডায়েট প্ল্যান কোষ্ঠকাঠিন্যের ঝুঁকি কমায়, ওজন নিয়ন্ত্রণ করে, খাদ্য হজমে সাহায্য করে যা সিজারের পরে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 
  • সুষম খাবার বুকের দুধের উৎপাদন বাড়ায় যা শিশুর বিকাশ ও বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয়। 
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ করে। 
সিজারের পর পুষ্টিকর খাবার গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। এসময় প্রচুর পানি পান করতে হবে এবং আঁশযুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। 

সিজারের পর যেসব খাবার খাওয়া যাবে না 

সিজারের-পর-ইনফেকশনের-লক্ষণ
সিজারের পর এমন কিছু খাবার খাওয়া উচিত নয় যা শরীর রিকভারিতে বাধা সৃষ্টি করবে। এজন্য আগে থেকেই জানা উচিত যে সিজারের পর কোন কোন খাবার খাওয়া যাবে না।নিচে সিজারের পর যেসব খাবার খাওয়া যাবে না সেগুলো দেওয়া হচ্ছে -
তামাকজাত ও অ্যালকোহল যুক্ত খাবার :
সিজারের পর যদি বিভিন্ন অ্যালকোহল ও তামাকজাত পণ্য গ্রহণ করলে তা ক্ষত সারাতে ধীর করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় । এসময় এমন কোনো খাবার খাওয়া যাবে না যাতে শিশুর ক্ষতি হয়। 
ঠান্ডা খাবার :
সিজারের পর ঠান্ডা খাবার পরিহার করা উচিত। কেননা তা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়াতে পারে এবং সার্জারির ক্ষত ভালো হতেও সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। 
ক্যাফেইনযুক্ত খাবার :
বেশি বেশি চা, কফি পান করা যাবে না। কেননা তা ঘুমে ব্যাঘাত তৈরি করতে পারে। 
মিষ্টিজাতীয় ও শর্করা খাবার :
সিজারের পর মিষ্টিজাতীয় খাবার গ্রহণ করা যাবে না।এসময় ৪-৬ সপ্তাহ মিষ্টিজাতীয় খাবার একদমই পরিহার করতে হবে। পরিহার না করলে তা ইনফেকশন তৈরি করতে পারে। 
গ্যাসযুক্ত সবজি:
এমন কিছু সবজি রয়েছে যা পেটে অস্বস্তি,চাপ, গ্যাস সৃষ্টি করতে পারে। যেমন -বাঁধাকপি,ফুলকপি এবং বেগুন। কাজেই এসব খাবার ২-৩ সপ্তাহ পরিহার করে চলা উচিত। 
তেলে ভাজা ও মশলাযুক্ত খাবার :
সিজারের পর তেলে ভাজা খাবার এবং বেশি মশলাযুক্ত খাবার পরিত্যাগ করতে হবে। তা না হলে হজমে সমস্যা, ফোলাভাব এবং অস্বস্তি হতে পারে। কাজেই ৪-৬ সপ্তাহ এসব খাবার খাওয়া বন্ধ করতে হবে। 

লেখকের মন্তব্য 

আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। সিজার করার পর অবশ্যই সাবধানে চলাফেরা করবেন। কাটা স্থানের পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার পাশাপাশি বাচ্চারও খেয়াল রাখবেন। বাচ্চার প্রসাব যেনো কোনোভাবে আপনার সেলাই স্থানে না লাগে সেদিকে কঠোর নজর দিবেন। আশা করছি আর্টিকেলটি আপনার উপকারে আসবে। আর্টিকেল সম্পর্কে বা সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ সম্পর্কে কোনো মতামত, পরামর্শ কিংবা প্রশ্ন আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন। এরকম গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমৃদ্ধ আর্টিকেল পড়তে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট My Teach Info। ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

My Teach Info এরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url